cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে অবৈধপথে ইউরোপ যাওয়ার প্রবণতা থামছে না। প্রতিনিয়ত প্রাণহানির ঘটনা ঘটছে সাগরপথে। সম্প্রতি লিবিয়া থেকে ইতালি যাওয়ার পথে নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার ছয় যুবক নিখোঁজ হয়েছেন।
নিখোঁজ ব্যক্তিরা হলেন— মহেশপুর ইউনিয়নের সাপমারা এলাকার জুয়েল, জয়নগর এলাকার আশিক মিয়া, বেগমাবাদ ঝাউকান্দি এলাকার সায়েম, মুছাপুর ইউনিয়নের গৌরীপুর এলাকার মোস্তাক, আরশ মিয়ার ছেলে রাকিব ও তুলাতলী এলাকার ইমরান।
২৫ জানুয়ারি ৪৫ জন যাত্রী নিয়ে ভূমধ্যসাগরে একটি ট্রলারডুবির ঘটনা ঘটে। এরপর থেকে ওই ছয় যুবকের কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না।
নিখোঁজদের পরিবারের দাবি, প্রবাসী তোফাজ্জল ও কবিরের মাধ্যমে তারা লিবিয়া পাড়ি জমিয়েছিলেন। ঘটনার আটদিন পার হলেও তাদের কোনো সন্ধান মেলেনি, যা নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন স্বজনরা।
লিবিয়ার দূতাবাসের এক ফেসবুক পোস্টে জানানো হয়, দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় উপকূলে কয়েকজন অভিবাসীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে নিখোঁজদের বিষয়ে নিশ্চিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
এদিকে, মানবপাচারের অভিযোগে অভিযুক্ত তোফাজ্জলের পরিবারের কাউকে পাওয়া যায়নি এবং তার সঙ্গে যোগাযোগ করাও সম্ভব হয়নি। একইভাবে কবির মিয়ার সঙ্গেও যোগাযোগ করা যায়নি।
নিখোঁজ জুয়েলের বাবা সাদেক মিয়া জানান, তার ছেলে আগে গার্মেন্টসকর্মী ছিলেন। বড় ভাই কালামের মাধ্যমে লিবিয়া যান এবং পরে ১২ লাখ টাকার বিনিময়ে ইতালি যাওয়ার চুক্তি করেন। সর্বশেষ ২৪ জানুয়ারি পরিবারের সঙ্গে তার কথা হয়েছিল। এরপর থেকে তার খোঁজ নেই। একই পরিস্থিতিতে রয়েছেন আশিক, মুস্তাক, রাকিব ও ইমরানের পরিবারও।
শোকের ছায়া নেমে এসেছে নিখোঁজ যুবকদের বাড়িতে। তাদের স্বজনরা লিবিয়ায় অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর সহায়তা কামনা করছেন।
রায়পুরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাসুদ রানা জানান, লিবিয়ায় ট্রলারডুবির ঘটনায় ২০ জন বাংলাদেশির মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। নিখোঁজ ছয়জনের বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে এবং মানবপাচারের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।